শুক্রবার, ১৮ Jul ২০২৫, ০৬:৫৮ পূর্বাহ্ন

নোটিশ
সাইটের সংস্কার কাজ চলছে, দীর্ঘদিন ধরে আমাদের পাশে থাকার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ।
শিরোনাম
ডায়াবেটিক হাসপাতালের উন্নয়নে প্রিমিয়ার ব্যাংকের ১০ লাখ টাকার অনুদান আজ সোমবার সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেটের ১৯ আসনে খেলাফত মজলিসের প্রার্থীতা ঘোষণা সিলেট জেলা রিক্সা শ্রমিক ইউনিয়নের বিশাল শ্রমিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে জিএসসি ইউকে উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট প্রজেক্ট অনন্য নিদর্শন স্থাপন করছে:বদরুজ্জামান সেলিম মির্জা ফখরুলসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সিলেট আগমনে নগরীতে কৃষকদলের স্বাগত মিছিল সিলেটে জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবীতে যুব অধিকার পরিষদের গণস্বাক্ষর ও দোয়া মাহফিল বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের আগমনে সিলেটে ছাত্রদলের স্বাগত মিছিল ডেভিল নজরুলের দখলে সিলেটের বিন্নাকান্দি মসজিদের জমি আজ বৃহত্তর সিলেটের জাতীয়তাবাদী পরিবারের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া, আসিফ মাহমুদের ফেসবুক পোস্ট

নিউজ মিরর ডেস্ক :: সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উপস্থিত হওয়ার সুযোগ করে দিতে পেরে আমরা গর্বিত বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শেষে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

এদিন সন্ধ্যায় ফেসবুকে খালেদা জিয়ার সঙ্গে নিজের কয়েকটি ছবি পোস্ট করেন আসিফ মাহমুদ। ছবিতে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামকেও দেখা গেছে। ছবির ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘আপনাকে এই সুযোগ করে দিতে পেরে আমরা গর্বিত। সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪।’

এর আগে বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে সেনানিবাসস্থ সেনাকুঞ্জে পৌঁছান খালেদা জিয়া। বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে সেনাকুঞ্জে রওনা করেন বেগম খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়া সর্বশেষ ২০১২ সালে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

২০১০ সালের ১৩ নভেম্বর সেনানিবাসের বাড়ি ছাড়েন খালেদা জিয়া। বিএনপি তখন অভিযোগ করেছিল, বল প্রয়োগের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে সেনানিবাসের বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। সেনানিবাসের বাড়ি ছাড়ার পর ওইদিন সন্ধ্যায় গুলশানে নিজ রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সামনে কান্নাজড়িত কণ্ঠে খালেদা জিয়া বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে তাকে প্রেসিডেন্ট জিয়ার স্মৃতিবিজড়িত বাড়ি থেকে উৎখাত করা হয়েছে।’

দুদকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। বিএনপির পক্ষ থেকে তখন বলা হয়েছিল, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যা মামলায় তাকে অন্যায়ভাবে সাজা দেওয়া হয়েছে। এরপর পরিবারের আবেদনে ২০২০ সালের মার্চ থেকে সরকারের নির্বাহী আদেশে শর্তসাপেক্ষে সাময়িক মুক্তি পান তিনি। প্রতি ছয় মাস পরপর তার এ সাময়িক মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয়। মুক্তির পর খালেদা জিয়া গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় থাকলেও অসুস্থতার কারণে তাকে একাধিকবার বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। পরে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরদিন ৬ আগস্ট পুরোপুরি মুক্তি পান খালেদা জিয়া। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দণ্ড মওকুফ করেছেন বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ এক প্রজ্ঞাপনে জানায়। বর্তমানে তিনি গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় রয়েছেন। লিভার সিরোসিসসহ একাধিক রোগে আক্রান্ত খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য আগামী মাসের শুরুতে যুক্তরাজ্য যেতে পারেন। এ লক্ষ্যে এখন জোরেশোরে প্রস্তুতি চলছে।

শেয়ার দিয়ে অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিন, ধন্যবাদ।




© All rights reserved © 2012 Newsmirror24.news
ThemesBazar-Jowfhowo