নিউজ মিরর ডেস্ক
সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আওতাধীন বিমানবন্দর থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে গুলিবিদ্ধ এমদাদুল ইসলাম মিজানকে কতিপয় দুষ্কৃতকারী আওয়ামি ডেভিল কর্তৃক ছিনতাইয়ের মিথ্যা অভিযোগ এনে মব সৃষ্টির মাধ্যমে লাঞ্ছিত করে এবং চুল কেটে তার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল করা হয়।
যা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা তৈরি হলে মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক তদন্তের মাধ্যমে বিষয়টির সত্যতা যাচাইপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন, এজন্য বিমানবন্দর থানা বিএনপি’র আহবায়ক আব্দুল কাদির সমছুকে দায়িত্ব দেয়া হয়। কিন্তু তদন্তাধীন থাকা অবস্থায় আমরা বিষ্ময় ও হতবাক হয়ে লক্ষ্য করি যে মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মাহবুবুল হক চৌধুরী সদস্য সচিব আফসর খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে আজ মিজানকে বহিষ্কার করা হয়।
ঘটনা তদন্তাধীন অবস্থায় এমন হটকারী সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে আমরা কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দল এবং সিলেট বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি উক্ত ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে যেন যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
বিবৃতিদাতা নেতৃবৃন্দরা হলেন- মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুস সামাদ তোহেল, যুগ্ম আহবায়ক আবু সালেহ মো: তাহের, মুবিনুল হক চৌধুরী রাহি, রুনু আহমেদ, আজিজ খান সজিব, আবুল কালাম সাহেদ, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক কমিটির সদস্য মেহেদি হাসান শপু, দুলাল আহমেদ, চমক দে পল্লু, মো. সেলিম মিয়া প্রমূখ।