আমি এ.কে.এম সাজু। সিলেট নগরীর বাগবাড়ীর বাসিন্দা। আমি একজন ব্যবসায়ী। নগরীর পশ্চিম কাজলশাহ বাগবাড়ী এলাকায় আমার মেসার্স বি.টি ট্রেডার্স নামক আমার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। দেশের প্রচলিত আইনমান্যকারি একজন সাধারণ মানুষ। গত ২২ আগস্ট আমাকে এবং আমার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের একটি ভূয়া আইডি থেকে মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে এবং শব্দের ভুল চয়ন ও ব্যবহারের মাধ্যমে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে। ফেসবুকের এই আইডি থেকে সম্পূর্ণ ভুয়া, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং আমাকে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য একটি চক্র ষড়যন্ত্র করছে।
রোববার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নিজের অবস্থান তুলে ধরেন ব্যবসায়ী এ.কে.এম সাজু।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, এক সময়ে আমি যুবলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলাম। সেই সময়ে আমি কোনো ধরনের অপকর্ম বা আমার বা আশপাশ এলাকার কারো ক্ষতি করিনি। আমার নামে নিকটস্থ থানায় কোন মামলা নেই এবং আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে কোনো ধরনের দাঙ্গা হাঙ্গামায়ও জড়িত ছিলাম না। ২০২৩ সালের নভেম্বরে সিসিক নির্বাচনে সিলেট সিটি করপোরেশনের পলাতক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে একটি অভিযোগ দেয়ার কারণে সিলেট মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি আমাকে দল থেকে বহিস্কার করেন। এরপর থেকে আমি ঘৃনায় রাজনীতিই ছেড়ে দেই। আওয়ামী লীগের কোনো সংগঠনের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক রাখিনি। আমি সাধারণ জীবন বেছে নেই। পরবর্তিতে আমি আমার নিজের ব্যবসায় জড়িয়ে বর্তমানে পরিবার নিয়ে জীবনযাপন করছি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, একটি কুচক্রি মহল ব্যবসায়ী এ.কে.এম সাজুকে নিয়ে মনগড়া, সম্পূর্ণ ভুয়া, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভুল তথ্য দিয়ে হেয়প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করছে। তিনি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তিনি এই ফেসবুক আইডির বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা গ্রহন করবেন।-বিজ্ঞপ্তি।