রবিবার, ২৭ Jul ২০২৫, ১১:১৫ পূর্বাহ্ন

নোটিশ
সাইটের সংস্কার কাজ চলছে, দীর্ঘদিন ধরে আমাদের পাশে থাকার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ।
শিরোনাম
তীব্র গরমে অসহনীয় বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে জনজীবন অতিষ্ট হয়ে পড়েছে: গ্যাস বিদ্যুৎ গ্রাহক কল্যাণ পরিষদ দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তারেক রহমানের প্রতি প্রবাসীর খোলা চিঠি সিটিজেন সলিডারিটি মুভমেন্ট’র মিলাদ ও দোয়া মাহফিল সৈয়দ হাতিম আলী স্কুল এন্ড কলেজে শোক দিবস পালিত ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় কাজী ইলিয়াস ইউনিট বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের দোয়া সিলেটে ছাত্রলীগের আহাদকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ দলীয় নেতাকর্মীদের ভালবাসায় শিক্ত হলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা কাজী ওয়াহিদ কোম্পানীগঞ্জে ইজারা বহির্ভূত এলাকায় বালু উত্তোলন, সড়ক অবরোধ আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান ধরলো বিজিবি সাংবাদিক তুরাব হত্যা : সিলেটের ডিসি’র কাছে ফটো জার্নালিস্টদের স্মারকলিপি প্রদান
ভারতের নাগপুরে হিন্দু-মুসলমান সহিংসতা, কারফিউ জারি

ভারতের নাগপুরে হিন্দু-মুসলমান সহিংসতা, কারফিউ জারি

ডেস্ক রিপোর্ট

ভারতের মহারাষ্ট্রের নাগপুর শহরের বিভিন্ন এলাকায় সোমবার রাত থেকে হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যে সংঘর্ষ চলেছে। ব্যাপক পাথর ছোঁড়াছুঁড়ি, দোকান ও গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল ব্যবহার করে। পরে কারফিউ জারি করেছে প্রশাসন।

সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, নাগপুর শহরের মহাল এলাকায় সোমবার সন্ধ্যায় সংঘর্ষ শুরু হয়। পুলিশের দিকেও ব্যাপক পাথর ছোঁড়া হয়।

প্রাথমিকভাবে ছয় জন বেসামরিক নাগরিক ও তিনজন পুলিশ অফিসার আহত হন বলে জানিয়েছে সংবাদ সংস্থাটি।

এরপরে কোতোয়ালি আর গণেশপেঠ এলাকাতেও সংঘর্ষ ছড়ায়। হাজার খানেক মানুষ ব্যাপকভাবে পাথর ছোঁড়া, ভাঙচুর চালায়। দোকানপাট আর গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার প্রায় ভোররাত পর্যন্ত পুলিশ নানা এলাকায় চিরুনি তল্লাশি চালিয়ে ২০ জনকে আটক করেছিল।

বেলা দশটা নাগাদ মহারাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র দফতরের রাষ্ট্র মন্ত্রী যোগেশ কদম সংবাদ সংস্থা এএনআইকে জানিয়েছেন, “সহিংসতার কারণ এখনও খুঁজে বার করা যায়নি। এখনও পর্যন্ত ৪৭ জনকে আটক করা হয়েছে।”

মঙ্গলবার সকালে পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা গেছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। যদিও কারফিউ জারি আছে সেখানে।

যে অঞ্চলে সংঘর্ষ ছড়িয়েছিল, সেই মহাল অঞ্চল ছাড়া শহরের অন্যান্য এলাকায় জনজীবন স্বাভাবিকই আছে বলে স্থানীয় সাংবাদিকরা জানাচ্ছেন।

তবে পুলিশ নাগরিকদের প্রতি আবেদন জানিয়েছে যাতে প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে না বের হন।

যেসব এলাকায় সোমবার রাত থেকে সংঘর্ষ ছড়িয়েছে, সেটি হিন্দু পুণরুত্থানবাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ বা আরএসএসের মূল কার্যালয়ের একেবারেই কাছে। আবার মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফডনবিশের বাড়িও নাগপুরেই।-বিবিসি বাংলা

শেয়ার দিয়ে অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিন, ধন্যবাদ।




© All rights reserved © 2012 Newsmirror24.news
ThemesBazar-Jowfhowo