নিউজ মিরর ডেস্ক
সিলেট-১ আসনের সাবেক এমপি মোমেন এবং সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীসহ ২৮৮ জন আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে মামলা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলার প্রায় ১০ মাস পর আদালতের নির্দেশে সিলেট নগরীর কোতোয়ালী থানায় মামলাটি রেকর্ড করা হয়। মামলাটি দায়ের করেন চন্দনটুলা এলাকার বাসিন্দা আলী আহমদ আলম (৩৯)।
কোতোয়ালী সিআর মামলা নং- ৬৮৪/২০২৫ অনুযায়ী, ১৯০৮ সালের অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনের ৩/৪ ধারার পাশাপাশি দণ্ডবিধির ১৪৮/১৪৯/৩২৩/৩২৫/৩২৬/৩০৭/১০৯/১১৪/৩৪ ধারায় এ মামলা রুজু করা হয়, যা কোতোয়ালী থানার মামলা নম্বর ৬/২৭১ হিসেবে নথিভুক্ত হয়েছে।
এজাহারে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীকে প্রধান আসামি করা হয় এবং নাম উল্লেখ করে আরও ১৮৭ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি অজ্ঞাতনামা আরও ৯০ থেকে ১০০ জনকেও আসামি করা হয়েছে।
মামলার অন্যান্য আসামিরা হলেন- ২। আব্দুল মোমেন (৬০) সাবেক এমপি সিলেট-১ আসন, ৩। নাইম আহমদ উরফে ডাইল নাইম (৩০) সাধারণ সম্পাদক সিলেট মহানগর ছাত্রলীগ, ৪। আফতাব হোসেন খাঁন (৪৮) সাবেক কাউন্সিলর-৭নং ওয়ার্ড সিলেট সিটি কর্পোরেশন, ৫। নাজমুল ইসলাম (৩৫) সভাপতি-বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ৬। বিধান কুমার সাহা (৫৫) সাংগঠনিক সম্পাদক-সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগ, ৭। পিযুষ কান্তি দে (৪৫) সহসভাপতি-স্বেচ্ছাসেবকলীগ, ৮। আফসার আজিজ (৫০) সভাপতি- সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ, ৯। জালাল উদ্দিন কয়েছ (৫০) সাধারণ সম্পাদক-সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ, ১০। রাহেল সিরাজ (৩০) সাধারণ সম্পাদক-সিলেট জেলা ছাত্রলীগ, ১১। সৈয়দ মিজবাহ (৫৫) কার্যনির্বাহী সদস্য-সিলেট জেলা আওয়ামী লীগ, ১২। মোঃ মোর্শেদ আলম (৩৫) জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি নাজমুল গ্রুপের অস্ত্রধারী ক্যাডায় ও অর্থ যোগান দাতা, ১৩। আব্দুল বাছিত (৪৮) আওয়ামী লীগ নেতা, ১৪। আজমল হোসেন (২৮) ছাত্রলীগ নেতা, ১৫। শিপন আহমদ (৩৫) যুবলীগ নেতা, ১৬। সাহেদ আহমদ (৩৫) যুবলীগ ক্যাডার, ১৭। ফরহাদ (২৫) ছাত্রলীগ ক্যাডার, ১৮। সাজু আহমদ (৩০) ছাত্রলীগ নেতা, ১৯। সাহাব উদ্দিন (৪০) যুবলীগ নেতা, ২০। মুরাদ আহমদ (২৪) ছাত্রলীগ ক্যাডার, ২১। হারুন রশীদ (৫০) সভাপতি-১নং ওয়ার্ড কৃষকলীগ, ২২। মোঃ বদরুল (৩৫) যুবলীগ নেতা, ২৩। আমিন মিয়া (৩৫) যুবলীগ নেতা, ২৪। আনোয়ার আলী (৫০) সহসভাপতি উপজেলা আওয়ামী লীগ, ২৫। সরোয়ার আলী (৪৫) আওয়ামী লীগ নেতা, ২৬। নূরুজ্জামান আহমদ (২৪) যুগ্ম সম্পাদক-উপজেলা ছাত্রলীগ, ২৭) মোঃ সুফিয়ান খান (৫০) আওয়ামী লীগ নেতা, ২৮। মোঃ মুজিবুল ইসলাম (৫২) আওয়ামী লীগ নেতা, ২৯। রিপন আহমদ রাহাত (২১) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক-সিলেট মহানগর ছাত্রলীগ, ৩০। আব্দুল মালিক (৪৩) যুবলীগ নেতা, ৩১। মোঃ ফারুক আহমদ (৪৫) আওয়ামী লীগ নেতা, ৩২। লোকমান আহমদ (৫০) সভাপতি-জকিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সাবেক চেয়ারম্যান জকিগঞ্জ উপজেলা, ৩৩। মোহাম্মদ নাইয়ান আমনাস রায়হান (৩৫) সাংগঠনিক সম্পাদক-উপজেলা যুবলীগ, ৩৪। সায়েদ আহমদ (৩৫) যুবলীগ নেতা, ৩৫। আল-আমিন আহমদ পিন্টু (৩০) ছাত্রলীগ ক্যাডার, ৩৬। লিমন আহমদ (২৯) ছাত্রলীগ নেতা, ৩৭। হাফিজুর মিয়া (৪৫) যুবলীগ ক্যাডার, ৩৮। মোঃ আব্দুস সামাদ (৪৪) যুবলীগ ক্যাডার, ৩৯। হোসাইন আহমদ মুন্না (৩০) সহসভাপতি উপজেলা ছাত্রলীগ, ৪০। সোহেল আহমদ (৩৫) যুবলীগ নেতা, ৪১। মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসাইন (৩৬) সহসভাপতি, ৯নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ, ৪২। জাহাঙ্গীর আহমদ (২৮) ছাত্রলীগ নেতা, ৪৩। রনি উরফে ফেনসিডিল রনি (২৫) সহসভাপতি-সিলেট মহানগর ১নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ, ৪৪। সাইফুর রহমান (৩০) ছাত্রলীগ ক্যাডার, ৪৫। মোহাম্মদ মামুন মিয়া, উরফে হ্যাকার মামুন (২৫) ছাত্রলীগ নেতা, ৪৬। রফিক বেগ উরফে টুকাই লেলে (৩২) শ্রমিকলীগ নেতা, ৪৭। নিপসা সানজিদা আক্তার উরফে ডিলার তানিয়া (২৮) সহ-সম্পাদক-সিলেট মহানগর যুব মহিলালীগ, ৪৮। মোঃ শাহরিয়া (২৫) ছাত্রলীগ নেতা, ৪৯। রিমা আক্তার উরফে ডাইল রিমা (২৯) প্রচার সম্পাদক-সিলেট মহানগর মহিলা যুবলীগ, ৫০। মিরাশ আলী (৪৮) সহসভাপতি-ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ, ৫১। হাবিবুর রহমান (২৪) ছাত্রলীগ নেতা, ৫২। বদরুদ্দোজা আকাশ (২৬) সহসভাপতি-উপজেলা ছাত্রলীগ, ৫৩। মোঃ জাকারিয়া (২৪) ছাত্রলীগ ক্যাডার, ৫৪। সেলিম মিয়া (৫২) যুগ্ম সম্পাদক-উপজেলা আওয়ামী লীগ, ৫৫। রুবেল মিয়া (৩৫) যুবলীগ ক্যাডার, ৫৬। জহুরা ইসলাম নাজনীন (৪০) সহ-সম্পাদিকা-যুব মহিলা লীগ, ৫৭। শাহরিয়ার আহমদ রাসেল (৩২) সহসভাপতি-উপজেলা ছাত্রলীগ, ৫৮। জাবের আহমদ (৩২) ওয়ার্ড সভাপতি-স্বেচ্ছাসেবকলীগ, ৫৯। আনোয়ার আহমদ (৩০) যুবলীগ নেতা, ৬০। ময়নুল ইসলাম (৪০) যুগ্ম সম্পাদক-উপজেলা যুবলীগ, ৬১। তারা মিয়া (৩৮) যুবলীগ নেতা, ৬২। নূর মিয়া (৫০) আওয়ামী লীগ নেতা, ৬৩। জুবায়ের আহমদ ছানি (৩০) সহসভাপতি-উপজেলা ছাত্রলীগ, ৬৪। শাহিদ সাইফুল্লাহ (২৫) ছাত্রলীগ নেতা, ৬৫। নাহিদুর রহমান (৩২) ছাত্রলীগ ক্যাডার, ৬৬। মোঃ নাইয়ান আহমদ রায়হান (৩৫) সদস্য-উপজেলা যুবলীগ, ৬৭। হাছিব আহমদ (২৮) ছাত্রলীগ নেতা, ৬৮। নাসির উদ্দিন (৩৫) ফখর ও রহিম গ্রুপের অস্ত্রধারী ক্যাডার, ৬৯। নূরুল ইসলাম (৪৫) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক-মহানগর যুবলীগ, ৭০। জাকির হোসেন (৩৭) যুবলীগ ক্যাডার, ৭১। রায়হান ইসলাম (২৮) ছাত্রলীগ ক্যাডার, ৭২। জাহেদ আহমদ (৩৪) যুবলীগ ক্যাডার, ৭৩। রিপন তালুকদার (২৫) ছাত্রলীগ নেতা, ৭৪। হাবিবুর রহমান বাবুল (৩৫) এজিএস ছাত্রলীগ, ৭৫। ফয়জুর রহমান উরফে পিস্তল ফয়েজ (২৭) ছাত্রলীগ ক্যাডার, ৭৬। সাবের মোস্তফা চৌধুরী (৫৫) কার্যনির্বাহী সদস্য-জেলা আওয়ামী লীগ, ৭৭। বদরুল আলম (২২) ছাত্রলীগ নেতা, ৭৮। মেহেদী হাসান ফরহাদ (২৫) ছাত্রলীগ ক্যাডার, ৭৯। মুরাদুল ইসলাম তুহিন (২২) ছাত্রলীগ নেতা,৮০। মোবাশ্বির (৬০) যুবলীগ নেতা, ৮১। হাবিবুল ইসলাম (৪৮) আওয়ামী লীগ নেতা, ৮২। আব্দুর রব রাজু (৪০) যুবলীগ অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, ৮৩। মোঃ মইনুদ্দিন (৩৬) যুবলীগ নেতা, ৮৪। নওশাদ চৌধুরী (রাজ চৌধুরী) (৩০) স্ট্যান্ড নেতা, ৮৫। দবির আলী (৫০) আওয়ামী লীগ নেতা, ৮৬। আলমগীর হোসেন (৪৫) যুবলীগ নেতা, ৮৭। গুলজার হোসেন (৩৫) সাংগঠনিক সম্পাদক-ইউনিয়ন কৃষকলীগ, ৮৮। দিলুন হোসেন (৩০) সভাপতি-ইউপি স্বেচ্ছাসেবকলীগ, ৮৯। মিনহাজ আলী উরফে কালা মিনহাজ (৩০) সাধারণ সম্পাদক-ইউপি যুবলীগ, ৯০। নজরুল ইসলাম মনু (৬৫) সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতা, ৯১। সাখাওয়াত হোসেন রাজু (৪৫) যুবলীগ ক্যাডার, ৯২। মাহবুব (২২) ছাত্রলীগ নেতা, ৯৩। নাসির উদ্দিন (৪৫) যুবলীগ নেতা, ৯৪। আজাদ মিয়া (৪০) যুবলীগ ক্যাডার, ৯৫। ফাহিম আহমেদ ভূঁইয়া (২২) প্রচার সম্পাদক-উপজেলা ছাত্রলীগ, ৯৬। মাজুুক দাস চৌধুরী উরফে বিপ্লব (৩৮) সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি, ৯৭। মোফাজ্জল মিয়া (৩৫) সাধারণ সম্পাদক-শেরপুর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, ৯৮। মোঃ খালেদ আহমদ কুকু (৩৫) যুবলীগ নেতা, ৯৯। মোঃ রাসেল উল্লাহ (৩৭) যুবলীগ নেতা, ১০০। মোঃ আবুল মিয়া (৪৫) যুবলীগ ক্যাডার, ১০১। ওয়েস আহমদ চৌধুরী (৫৫) আওয়ামী লীগ নেতা, ১০২। কবির আহমদ (৪০) যুবলীগ নেতা, ১০৩। দিলওয়ার আলী (৩৫), ১০৪। মোঃ শরিফ ভূইয়া (৪৫) যুবলীগ নেতা, ১০৫। মোঃ শাকিল আহমদ (৪০) যুবলীগ নেতা, ১০৬। মোঃ জামিল আহমদ (৩১) ছাত্রলীগ ক্যাডার, ১০৭। রিপন মিয়া (৪০) যুবলীগ নেতা, ১০৮। সবুজ মিয়া (৫০) আওয়ামী লীগ নেতা, ১০৯। রোমান মিয়া (২৪) ছাত্রলীগ নেতা, ১১০। রুহুল (৪০) যুবলীগ ক্যাডার, ১১১। আব্দুস সামাদ জিলু (৫৫) সভাপতি-সদর ইউ/পি আওয়ামী লীগ, ১১২। ইসমাইল আলী (১০) সাধারণ সম্পাদক-সদর ইউ/পি আওয়ামী লীগ, ১১৩। সৈয়দ জয়নুল হক (৫৫) আওয়ামী লীগ নেতা, ১১৪। ইউসুফ চৌধুরী (৩৬) সহসম্পাদক-উপজেলা যুবলীগ, ১১৫। ইব্রাহিম হোসেন (২৬) সদস্য-জেলা যুবলীগ, ১১৬। আতাউর রহমান বাবুল (৪৮) আওয়ামী লীগ নেতা, ১১৭। মিনহাজুর রহমান (৩৫) যুবলীগ ক্যাডার, ১১৮। কয়েছ আহমদ (৪০) যুবলীগ ক্যাডার, ১১৯। সাইদুর রহমান উরফে ছিনতাইকারী সাইদুর (৩৫) স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা, ১২০। আমির আলী (৪৫) আওয়ামী লীগ নেতা, ১২১। মোঃ এমদাদুর রহমান (৩৫) যুবলীগ নেতা, ১২২। মো. রাজুল ইসলাম (৩৮) শ্রমিকলীগ নেতা, ১২৩। আব্দুর রকিব তুহিন (৪২) যুবলীগ অস্ত্রধারী ক্যাডার, ১২৪। সৈয়দ আবজল হোসেন (৪৩) যুবলীগ ক্যাডার, ১২৫। জুবের প্রকাশ উরফে হিরোইন জুবের (৪৭) সহসভাপতি-মহানগর তাতীলীগ, ১২৬। রায়হান মিয়া (৩৯) যুবলীগ নেতা, ১২৭। জালাল উদ্দিন (৪০) স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা, ১২৮। শামীম মিয়া (৪৫) আওয়ামী লীগ নেতা, ১২৯। নুরুল হক (৪৫) স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা, ১৩০। লতিফুর রহমান (৪০) আওয়ামী লীগ নেতা, ১৩১। লিটন মিয়া (৩০) অস্ত্রধারী ছাত্রলীগ ক্যাডার, ১৩২। মাহতাব উদ্দিন (৪৫) স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা, ১৩৩। আব্দুস সালাম (৪০) যুবলীগ নেতা, ১৩৪। রুবেল আহমদ (৩৫) তাতীলীগ নেতা, ১৩৫। দুলাল মিয়া (৪৩) আওয়ামী লীগ নেতা, ১৩৬। আব্দুস সামাদ (৪৭) আওয়ামী লীগ নেতা, ১৩৭। ফখরুল ইসলাম আমিন (৩৭), ১৩৮। বেলাল আহমদ (৪০) যুবলীগ নেতা, ১৩৯। রেজাউল করিম (২৮) ছাত্রলীগ নেতা, ১৪০। ফয়েজ আহমদ (৪০), ১৪১। ফাহিম আহমদ ভুইয়া (২২) সহসভাপতি-উপজেলা ছাত্রলীগ, ১৪২। আতিক উদ্দিন (৪২) স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা, ১৪৩। সিরাজুল ইসলাম হাবুল (৪২) অস্ত্রধারী স্বেচ্ছাসেবকলীগ ক্যাডার, ১৪৪। জামিল আহমদ (৪০) স্বেচ্ছাসেবকলীগ অস্ত্রধারী ক্যাডার, ১৪৫। পাপলু আহমদ (৩২) ছাত্রলীগ ক্যাডার, ১৪৬। ফলিক উদ্দিন উরফে বৃটিশ ফলিক (৪৫) ছাত্রলীগ নেতা, ১৪৭। মোহাম্মদ সুহেল আহমদ (৩৬) সভাপতি-১নং বাঘা ইউনিয়ন ছাত্রলীগ, ১৪৮। গুলজার মিয়া উরফে শিবলু (৩৯) অস্ত্রধারী ক্যাডার যুবলীগ, ১৪৯। সৈয়দ সুমন মাহমদ উরফে মেড়া সুমন (৩৫) সাংগঠনিক সম্পাদক-মহানগর শ্রমিকলীগ, ১৫০। জুবের আহমদ (৪৩) যুবলীগ ক্যাডার, ১৫১। মুমিন মিয়া (৩৬) সহসভাপতি-ইউনিয়ন যুবলীগ, ১৫২। মোহম্মদ ছালেক আহমদ (৩০) সাংগঠনিক সম্পাদক-ইউনিয়ন যুবলীগ, ১৫৩। এসএম জুবায়ের আহমদ জুবেল (৩৫) সহসভাপতি-ইউনিয়ন যুবলীগ, ১৫৪। আরমিছ আলী (৬৫) সাংগঠনিক সম্পাদক-ইউনিয়ন যুবলীগ, ১৫৬। আল আমিন (৪৪) এসআই-দক্ষিণ ডিবি অফিসার, ১৫৭। নাজিম উদ্দিন (৪৬) যুবলীগ অস্ত্রধারী ক্যাডার, ১৫৮। সাহাব উদ্দিন সাবুু (৪০) যুবলীগ নেতা, ১৫৯। সাবিদুর রহমান (২৫) ছাত্রলীগ নেতা, ১৬০। রফিক উদ্দিন (৪২) যুগ্ম সম্পাদক-উপজেলা যুবলীগ, ১৬১। নাসির উদ্দিন (৫০) সহসভাপতি-উপজেলা আওয়ামী লীগ, ১৬২। হায়দার বক্স সাকি (৩৭) যুবলীগ নেতা, ১৬৩। আনোয়ার হোসেন (৪০) আওয়ামী লীগ নেতা, ১৬৪। আদনান খান (২৫) ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা, ১৬৫। মোঃ ফাহিম আহমদ (২২) সহসভাপতি-উপজেলা ছাত্রলীগ, ১৬৬। হোসনে আরা বেগম (২৬) কার্যনিবাহী সদস্যা-জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ, ১৬৭। আবুল হাসনাত (৩৫) যুবলীগ নেতা, ১৬৮। আবুল কালাম (২৭) ছাত্রলীগ ক্যাডার, ১৬৯। মোঃ লতিফ আহমেদ (৩৫) যুবলীগ নেতা, ১৭০। মো: জসিম উদ্দিন (৩৬) যুবলীগ নেতা, ১৭১। ফরিদ আহমদ (৪৫) সহসভাপতি-ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, ১৭২। আলী হোসেন সরকার উরফে পলিথিন আলী (৪৩) আওয়ামী লীগ নেতা, ১৭৩। শুভ চক্রবর্তী (৫০) আওয়ামী লীগ নেতা, ১৭৪। মোঃ আপ্তাব উদ্দিদ উরফে বালু আপ্তাব (৬৫) প্রবীন আওয়ামী লীগ নেতা, ১৭৫। দুলাল আহমদ (৩৫) যুবলীগ নেতা, ১৭৬। নিপু আহমদ উরফে বালু নিপু (৪০) যুবলীগ নেতা, ১৭৭। হান্নান মিয়া (৩৮) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক-ইউনিয়ন যুবলীগ, ১৭৮। ইয়াহিয়া (৪০) আওয়ামী লীগ নেতা, ১৭৯। শাহিন আহমদ বেলুল (২৫) ছাত্রলীগ নেতা, ১৮০। মিয়াদ মিয়া (৩৫) যুবলীগ নেতা, ১৮১। শেখ জাকির হোসেন (৩৫) যুবলীগ নেতা, ১৮২। আব্দুল বাছিত (৪৫) সাবেক মেম্বার ও আওয়ামী লীগ নেতা, ১৮৩। আরেফিন কদর চৌধুরী (৩৮) যুবলীগ ক্যাডার, ১৮৪। এমরান আলী (৩৫) ছাত্রলীগ ক্যাডার, ১৮৫। পীর মিজান মিয়া (৬০) সভাপতি-ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ, ১৮৬। জাবেদ আহমদ আম্বিয়া (৪৮) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক-উপজেলা আওয়ামী লীগ, ১৮৭। কিবরিয়া মিয়া (৬০) সদস্য সিলেট জেলা যুবলীগ, ১৮৮। মিনারা মিয়া (৩৫) ইউনিয়ন যুবলীগের প্রচার সম্পাদকসহ অজ্ঞাতনামা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিকলীগ, মৎস্যজীবিলীগ, তাতীলীগ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতাকর্মী ৯০/১০০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এজাহারের ভাষ্যমতে, সিলেট নগরীর দরগা গেইটস্থ নূরজাহান ক্লিনিকের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার এক দফা দাবি ও ছাত্র-জনতাকে হত্যার প্রতিবাদে আন্দোলন চলছিল। এ কর্মসূচিতে বাদীও অংশ নেন। এসময় মামলার অভিযুক্তরা মিছিল সহকারে এসে এখানে পাকা রাস্তার উপর অবস্থানরত বাদীসহ ছাত্র-জনতাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলিবর্ষণ ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। আসামিদের গুলিতে বাদী আহত হন।
এ ঘটনায় বাদী আদালতে চলতি বছরের অভিযোগ দায়ের করলে আদালত অভিযোগটি আমলে নিয়ে তদন্তপূর্বক মামলটি রেকর্ড করতে কোতোয়ালী থানা পুলিশকে নির্দেশ দেন।
সিলেট কেতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউল হক বলেন, এখন পর্যন্ত আদালতের আদেশ থানায় পৌঁছায়নি। আদালতের আদেশ পাওয়ার পর পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।