বৃহস্পতিবার, ২৪ Jul ২০২৫, ১০:৩১ অপরাহ্ন

নোটিশ
সাইটের সংস্কার কাজ চলছে, দীর্ঘদিন ধরে আমাদের পাশে থাকার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ।
শিরোনাম
দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তারেক রহমানের প্রতি প্রবাসীর খোলা চিঠি সিটিজেন সলিডারিটি মুভমেন্ট’র মিলাদ ও দোয়া মাহফিল সৈয়দ হাতিম আলী স্কুল এন্ড কলেজে শোক দিবস পালিত ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় কাজী ইলিয়াস ইউনিট বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের দোয়া সিলেটে ছাত্রলীগের আহাদকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ দলীয় নেতাকর্মীদের ভালবাসায় শিক্ত হলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা কাজী ওয়াহিদ কোম্পানীগঞ্জে ইজারা বহির্ভূত এলাকায় বালু উত্তোলন, সড়ক অবরোধ আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান ধরলো বিজিবি সাংবাদিক তুরাব হত্যা : সিলেটের ডিসি’র কাছে ফটো জার্নালিস্টদের স্মারকলিপি প্রদান ভোলাগঞ্জে বাঙ্কার খুঁড়ে পাথর তুলতে গিয়ে আরেক শ্রমিকের মৃত্যু
তামাবিল স্থলবন্দরে মাসে ৩ কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকি : দুদক

তামাবিল স্থলবন্দরে মাসে ৩ কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকি : দুদক

https://newsmirror24.news/

নিউজ মিরর ডেস্ক
সিলেটের তামাবিল স্থলবন্দর দিয়ে ঘোষণার চেয়ে অধিক পণ্য আমদানি করে শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হচ্ছে। প্রতি মাসে পণ্য খালাসে তিন কোটির বেশি রাজস্ব ফাঁকি দেয়া হয় এ স্থলবন্দরে। বৃহস্পতিবার দিনভর তামাবিল স্থলবন্দরে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসব বিষয়ে অধিকতর তদম্ত শেষে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানিয়েছেন দুদক কর্মকর্তারা।

তবে বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে আমদানিকারকদের কাছ থেকে অভিযোগ পায়নি তারা। পাশাপাশি পণ্য পরিবহণে অতিরিক্ত ওজন থাকলে কাস্টমস নিয়মিত মামলা দায়ের করছে বলে দাবি তাদের।

বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বেকেল পর্যন্ত দুদকের চার সদস্যের একটি দল এ অভিযান পরিচালনা করে। দুদক সিলেট কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক জুয়েল মজুমদার এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন। অভিযানকালে তামাবিল স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

দুদক সিলেট কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক জুয়েল মজুমদার জানান, তামাবিল স্থলবন্দরে লোড আনলোডের তথ্য জাচাই করতে গিয়ে দেখা যায়, ৫ টনের ট্রাকে আসছে ১০ থেকে ১২ টন পণ্য। প্রতি ট্রাকে ৫ থেকে ৬ টন পণ্য বেশি আসছে। এ স্থলবন্দর দিয়ে প্রতিদিন ৪ থেকে ৫শ ট্রাক আসছে। সে হিসেবে দিনে ১৫ লক্ষ টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। আর মাসে হারাচ্ছে ৩ কোটি ৩২ লক্ষ টাকা।

তিনি জানান, তামাবিলে হুসনে আরা এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লোড-আনলোডের কোনো কাজ না করেই গত অর্থ বছরে (২৩-২৪) প্রায় দশ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। অভিযানে এর সত্যতা পাওয়া গেছে। এসব বিষয়ে অধিকতর তদম্ত শেষে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানায় দুদক।

এ ব্যাপারে তামাবিল স্থলবন্দরের সহকারি পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে আমদানিকারকদের কাছ থেকে আমরা কোন অভিযোগ পাইনি। পাশাপাশি পণ্য পরিবহণে অতিরিক্ত ওজন থাকলে কাস্টমস নিয়মিত মামলা দায়ের করছে বলে দাবি তার।

শেয়ার দিয়ে অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দিন, ধন্যবাদ।




© All rights reserved © 2012 Newsmirror24.news
ThemesBazar-Jowfhowo